স্টাফ রিপোর্টার//সময়নিউজবিডি
১৯৭১ সনের মহান মুক্তিযুদ্ধের ১৯ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত ঘেষা পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর ও সেজামুড়া সহ আশপাশের এলাকাগুলো শত্রুমুক্ত হয়। এদিনে সর্বপ্রথম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মধ্যে মুকুন্দপুর এলাকাকে হানাদারমুক্ত করে পতাকা উত্তোলন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এর পর থেকেই এদিনটিকে মুকুন্দপুর মুক্ত দিবস হিসেবে পালন করে আসছেন মুক্তিযোদ্ধারা।
বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বিকাল ৪ টায় উপজেলার সেজামুড়া মুক্তিযোদ্ধা ক্লাব সংলগ্ন মসজিদ মাঠে ১৯৭১ সালের ১৯শে নভেম্বর সেজামুড়া, মুকুন্দপুর সহ আশে পাশের গ্রাম শত্রু মুক্ত করতে গিয়ে যারা শহীদ হয়েছেন,তাদের স্মরণে আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের ১৯ নভেম্বর সেজামুড়া, মুকুন্দপুর সহ আশে পাশের এলাকা শত্রু মুক্ত হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে সর্বপ্রথম বিজয় পতাকা উত্তোলন করেন মুক্তিযোদ্ধারা।
অনুষ্টানে সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ্ব দবির আহমেদ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সুলতান মাহমুদ সরকারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে.এম. ইয়াসির আরাফাত।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুুদুর রহমান মান্না, উপজেলা সহকারি মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আল মামুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই মাষ্টার।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুন নূর, পাহাড়পুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পপাদক এম অলি আহম্মেদ সহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।
ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।
Leave a Reply