সংবাদ শিরোনাম
হবিগঞ্জ-০৪ আসনের সাবেক সাংসদ ও সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী গ্রেফতার আখাউড়ায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল ও সাবেক মেয়র কাজলসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা নিজ ফ্ল্যাটে স্বামীর অসামাজিক কার্যকলাপ।। নারীসহ পুলিশে সোপর্দ করলেন স্ত্রী-সন্তান নবীনগরে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় এক ছাত্রদল নেতা নিহত।। আহত-৩ টিএসসিতে প্রথমবারের মতো কলরবের গজল সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী রেহানার মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন।। গ্রেপ্তার-২ আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের সাবেক সাংসদ ফজলে করিম চৌধুরীসহ তিনজন আটক বাংলাদেশে লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনে হুয়াওয়ে ও ওয়ালটনের চুক্তি পলাশবাড়ীতে যে গ্রামের নাম শুনলে ভেঙে যায় বিয়ে, মেলে না কোন চাকরি পাটগ্রামে অভিভাবক সমাবেশ শেষে জমি উদ্ধার করলো মাদরাসা কর্তৃপক্ষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির কর্মী আতিকের গুমের মামলা না নেওয়ায় বিক্ষোভ-মানববন্ধন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির কর্মী আতিকের গুমের মামলা না নেওয়ায় বিক্ষোভ-মানববন্ধন

স্টাফ রিপোর্টার//সময়নিউজবিডি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতিকুল ইসলাম নামে এক বিএনপি কর্মীর গুমের অভিযোগে মামলা না নেওয়ায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন স্বজন ও এলাকাবাসী।
রবিবার (০১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে এই মানববন্ধনে শতাধিক নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাজিপাড়ার মুমিনুল ইসলামের ছেলে আতিকুল ইসলামকে ২০১২ সালের ১৩ অক্টোবর তুলে নিয়ে গুম করার অভিযোগ ওঠে। আতিক বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন।
মানববন্ধনে গুম হওয়া আতিকুল ইসলামের স্ত্রী নাছিমা ইসলাম বলেন, আমার স্বামীকে দুইটি মাইক্রোবাসে করে তুলে নেওয়া হয়। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি তাকে বেঁধে রেখেছে। এরপর থেকে একযুগেও তার আর কোনো সন্ধান মেলেনি। মামলা দিতে গেলে নেওয়া হয়নি। এখন দেশ নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। থানায় মামলা নিয়ে গিয়ে গত ৪ দিন ধরে ঘুরছি, কিন্তু নিচ্ছে না। মামলাটি দ্রুত নিয়ে আসামিদের গ্রেফতার করা হোক, আমার স্বামীকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
তানিয়া ইসলাম নামে আতিকের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী বলেন, আতিক ভাইকে গাড়িতে ওঠানোর পর আমরা গেলে তখন তারা বলেছিলেন উনাকে একটু মোকতাদির চৌধুরীর বাড়িতে যেতে হবে। এরপর নিয়ে যাওয়ার পর আর তার সন্ধান পাইনি। আমরা সাবেক এমপির সঙ্গে দেখা করেছিলাম, তখন তিনি বলেছিলেন চুপ থাকতে এবং জিডি পর্যন্ত করতে নিষেধ করেন। তখন জিডি পর্যন্ত করতে পারিনি। এখন মামলা নিয়ে টালবাহানা করছেন সদর মডেল থানার ওসি।
আতিকের মেয়ে বলেন, আমি যখন ৪র্থ শ্রেণিতে পড়ি তখন আমার বাবাকে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নির্দেশে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আমার পরিবার মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল। দীর্ঘদিন বাবাকে দেখি না। আমার বাবাকে আমরা ফেরত চাই।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, আমরা তাদের আরো কিছু কাগজের কথা বলেছি। কাগজগুলো দিলে মামলাটি নেবো।
ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com