সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে সম্প্রসারিত করে পরিকল্পিত নগরায়ন করা হবে: গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি কমলগঞ্জে শমশেরনগরে রেলপথ ঘেষে জমে উঠে অবৈধ পশুর হাট; দুর্ঘটনার আশঙ্কা নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি ডেঙ্গু ঠেকাতে সোমবার থেকে মাঠে নামছে ডিএনসিসি অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১৩ বাংলাদেশী দেশে ফিরেছেন শেষ হলো সাহিত্য একাডেমির ৭ দিনব্যাপী “বৈশাখী উৎসব।। সচিব খলিল আহমদকে বৈশাখী উৎসব সম্মাননা প্রদান সরাইলে উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন বিএনপির প্রার্থী তপু লস্কর নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনায় সংঘর্ষে একজন নিহত ও আহত-৩।। আটক-৪ কমলগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই’র আইডি কার্ড বিতরণ ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত সাহিত্য একাডেমির বৈশাখী উৎসবের ৫ম দিনে নির্বাচিত গ্রন্থের প্রকাশনা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

আশুগঞ্জে নদীবন্দরে অধিগ্রহণকৃত ভূমি মালিকরা মামলা ও হয়রানি থেক মুক্তি চায়

আশুগঞ্জে নদীবন্দরে অধিগ্রহণকৃত ভূমি মালিকরা মামলা ও হয়রানি থেক মুক্তি চায়

স্টাফ রিপোর্টার //সময়নিউজবিডি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে আভ্যন্তরীণ কনটেইনার নদীবন্দর অধিগ্রহণকৃত অবকাঠামো ও ভূমি মালিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ, মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী ভূমি মালিকরা।
রবিবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের নাসির আহমেদ সম্মেলন কক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ভূমি মালিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম।
লিখিত বক্তব্যে রফিকুল ইসলাম জানান, নদী বন্দর প্রকল্পের অধীনে ২৫ একর ৬০ শতাংশ ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এর জন্য অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৬২০ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে ৪শত কোটি টাকা সংশ্লিষ্টদের দেওয়া হয়েছে। বাকী টাকা বিভিন্ন মামলায় জটিলতার কারণে ভূমি মালিকদের দিতে পারছেনা। যার কারণে অধিগ্রহণ আওতায় ৯টি রাইছ মিল মামলা জটিলতায় টাকা পাচ্ছে না।
আশুগঞ্জ আভ্যন্তরীণ কনটেইনার নদীবন্দর প্রকল্পটি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে দীর্ঘ ১০ বছর যাবত। যার কারণে এই এলাকার রাইছ মিল গুলো ভাড়া ও উৎপাদন সম্পূর্ণভাবে বন্ধ ছিল। এজন্য মালিকরা প্রতিবছর আর্থিকভাবে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়। যখন নদীবন্দরের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ নিশ্চিত হয় এবং ৮ধারায় নোটিশ আসার পর থেকে অসাধু একটি চক্র ভূমি মালিকদের ভয়-ভীতি দেখান এবং তাদের কাছ থেকে টাকা দাবি করেন। পরবর্তীতে তারা একের পর এক উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে যড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করতে থাকে। এতে ভূমির প্রকত মালিকগণ দুঃচিন্তা ও হয়রানির স্বীকার হতে থাকে। এই মামলা গুলোর বিষয়ে জেলা অধিগ্রহণ অফিসের ভূমি কর্মকর্তা প্রতিটি মামলা নিয়ে একাধিকবার শুনানি করেছেন। শুনানিতে বাদীপক্ষকে উপযুক্ত কাগজ পত্র উপস্থাপনের কথা বললে, কোন বারই স্বপক্ষে কোন কাগজ তারা দেখাতে পারেননি।এসময় তারা বিষয়টি দ্রুত নিরসনে সংশ্লিষ্টদের সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করছেন ভুক্তভোগীরা।

ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর। 

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com