সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের প্রতিবাদ সভায় ছাত্রলীগের বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ বিজয়নগরে সালিশে প্রকাশ্যে নারীকে নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল।। দুই ইউপি সদস্য আটক সাবেক রাষ্ট্রপতি হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ এর ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কোটা আন্দোলনকারীদের বক্তব্য আদালত বিবেচনায় নেবেন; আইনমন্ত্রী আনিসুল হক চিরকুট লিখে সৌদি আরব প্রবাসীর স্ত্রীর আত্মহত্যা শতভাগ নাগরিককে শিক্ষার আওতায় এনে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাউবি বদ্ধপরিকর – বাউবির উপাচার্য বাউবিতে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংবর্ধনা পাটগ্রামে রাসেলস ভাইপার সাপ সন্দেহে মেরে ফেলা হলো দুইটি সাপকে সাইলোর মতো খাদ্যভান্ডার ছিলো বলে আমরা করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মতো সমস্যা গুলো অতিক্রম করতে পেরেছি; খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে বাড়ছে নদ-নদীর পানি

মহিলা আ’লীগ নেত্রীকে পেটালেন যুবলীগ নেতা

মহিলা আ’লীগ নেত্রীকে পেটালেন যুবলীগ নেতা

বিশেষ প্রতিবেদক//সময়নিউজবিডি 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে আনোয়ার বেগম নামে এক মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীকে পেটালেন মহসিন খন্দকার নামে এক যুবলীগ নেতা। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। আনোয়ার বেগম সদর উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মহসিন খন্দকার সদর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য।                                           

এ ঘটনায় আনোয়ারার ছেলে নাদিম খন্দকারও আহত হয়েছেন। আহত মা ও ছেলেকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জেলা সদর হাসপাতালে কথা হয় আনোয়ারা বেগমের ছেলে জনি খন্দকারের সাথে। এসময় জনি খন্দকার জানান, পৈতৃক জায়গা সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তার চাচা কালু খন্দকার ও চাচাতো ভাই মহসিন খন্দকারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। কালু খন্দকার ও মহসিন খন্দকার জায়গা লিখে দিতে তাদেরকে চাপ দিতে থাকেন। জায়গা লিখে না দেওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় মহসিন খন্দকারের নেতৃত্বে তাদের উপর হামলা চালায়। এতে আনোয়ারা বেগম, জনি খন্দকার ও নাদিম খন্দকার আহত হয়।             

এদিকে যুবলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য মহসিন খন্দকার হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, আনোয়ারা বেগমের স্বামী মৃত্যুর আগে তার ছোট ভাই কালু খন্দকারের কাছে জায়গা বিক্রি করে যান। আমরা আনোয়ারাকে বলেছি যেহেতু জায়গা বিক্রি করে গেছে তাই জায়গাটি দলিল করে দেয়ার জন্য। এ নিয়ে শুক্রবার আনোয়ারার বাড়িতে বৈঠক হয়। বৈঠকে জায়গাটি দলিল করে দেয়ার রায় হয়। কিন্তু রায় না মেনে আনোয়ারা ও তার দুই ছেলে চেয়ার ছুড়ে মেরে ফেলে দেন। এসময় হাতাহাতি হলে আমিও ব্যথা পাই।ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, বিষয়ে থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।    

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com