সংবাদ শিরোনাম
আগামী পহেলা জানুয়ারি থেকে যেসব সিমকার্ড বন্ধ হয়ে যাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা দলের সিনিয়র সহসভাপতি আয়েশা খাতুনের ইন্তেকাল মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া উন্নয়ন ফোরাম এর চেয়ারম্যান সাংবাদিক আসিফুর রহমান খুনি দাঙ্গাবাজ ও মাদককারবারীসহ সকল অপরাধীদের দমনে জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে : নবাগত পুলিশ সুপার শাহ্ মোঃ আবদুর রউফ বিজয়নগরে স্কুলের আয়-ব্যয়ের হিসাব চাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ। দোকানপাট ও ব্যাংকে ভাংচুর লুটতরাজ।। আহত-২০ যারা এনেছিলেন মৃত্যুহীন প্রাণ।। আগামীকাল ৬ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক লুৎফুর রহমানের ৫৪তম শাহাদাত বার্ষিকী বিজয়নগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অটোচালককে পিটিয়ে হত্যা কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের দ্বিবার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।। সভাপতি শাওন, সাধারণ সম্পাদক আলম জেলার পুলিশ অফিসার ও ফোর্সদের কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি দিলেন হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার কসবায় হোন্ডা কোম্পানির বাইকারদের জন্য দিনব্যাপী ফ্রী সার্ভিস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
ভূমিহীনরা খোলা আকাশের নিচে, চান সরকারি জমিতে আবাসন

ভূমিহীনরা খোলা আকাশের নিচে, চান সরকারি জমিতে আবাসন

রাকিবুল আওয়াল পাপুল, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি
শেরপুরের ঝিনাইগাতীর বাকাকুড়া বাজারে ভূমি অফিস নির্মাণের জন্য সরকারি খাস জমি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে অন্তত ১২ ভুমিহীন পরিবারকে। ৩৬ শতাংশের সরকারি খাস জমি থেকে ১৪টি দোকান ও ঘরবাড়ি উচ্ছেদ করায় অর্ধশতাব্দী ধরে বসবাসকারী পরিবারগুলো এখন খোলা আকাশের নিচে আশ্রয়হীন বসবাস করছেন।
উচ্ছেদকৃত পরিবারগুলোর দাবি, তারা বেশিরভাগই দিনমজুর বা ছোট দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতো। তাদের একমাত্র ভরসা ছিল এসব দোকান ও ঘর। উচ্ছেদের সময় প্রায় ৪০ লাখ টাকার মালামাল নষ্টের অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা।
সরকারি জমিতে আবাসন ও জীবকা নির্বাহের ব্যবস্থার দাবি এ ভুমিহীন পরিবারের সদস্যদের।
ভুমিহীন পরিবারের সদস্য শাহজালাল জানান, আমরা ভুমিহীন পরিবার। ছোট থেকেই আমি এখানে বড় হয়েছি। আমার বাপ মা এখানে থাকতো। খাস জমি তো আরও অনেক আছে। কিন্তু আমাদেরটায় ভেঙে দিলো। আমরা এখন সবহারা হয়ে পথে বসে আছি। আমাদের সরকারি জমিতে একটা ব্যবস্থা করুক।
ভুমিহীন সুর্য বানু বলেন, বাবাগো আমরা ভুমিহীন কইরায় তো খাস জমিত থাকি। আমাগর সব কিছু শেষ। সরকার আমাগো থাহার এডা ব্যবস্থা করুক।
খাসজমির ব্যবসায়ী মানিক বলেন, আমরা তো জানতাম না যে সব ভাইঙ্গা দিবো। আমরা কিছু না বোঝার আগে হটাৎ কইরা সব ভাঙা শুরু করছে। আমার দোকানে অনেক মাল ছিলো। সব টান দিতে পারি নাই। অনেক মাল নষ্ট হইছে, অনেক মাল ভেঙেও গেছে। আমরা ব্যবসায়ীরা প্রায় ৪০ লাখ টাকার মালামাল হারিয়েছি।
ঝিনাইগাতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল ইসলাম রাসেল জানান, উচ্ছেদকৃতরা দীর্ঘদিন খাস জমি দখল করে বসবাস করে আসছিলো। সেখানে ভূমি অফিস নির্মাণ করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের পুনর্বাসনের জন্য আবেদনের ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে সহযোগিতা ও পুনর্বাসন করা হবে।
ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com