সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের প্রতিবাদ সভায় ছাত্রলীগের বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ বিজয়নগরে সালিশে প্রকাশ্যে নারীকে নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল।। দুই ইউপি সদস্য আটক সাবেক রাষ্ট্রপতি হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ এর ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত কোটা আন্দোলনকারীদের বক্তব্য আদালত বিবেচনায় নেবেন; আইনমন্ত্রী আনিসুল হক চিরকুট লিখে সৌদি আরব প্রবাসীর স্ত্রীর আত্মহত্যা শতভাগ নাগরিককে শিক্ষার আওতায় এনে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাউবি বদ্ধপরিকর – বাউবির উপাচার্য বাউবিতে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংবর্ধনা পাটগ্রামে রাসেলস ভাইপার সাপ সন্দেহে মেরে ফেলা হলো দুইটি সাপকে সাইলোর মতো খাদ্যভান্ডার ছিলো বলে আমরা করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মতো সমস্যা গুলো অতিক্রম করতে পেরেছি; খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে বাড়ছে নদ-নদীর পানি

জুম্মা নামাজের পর মসজিদে তােবারক বিতরণ নিয়ে তর্কবিতর্ক।। নিহত-০১

জুম্মা নামাজের পর মসজিদে তােবারক বিতরণ নিয়ে তর্কবিতর্ক।। নিহত-০১

স্টাফ রিপোর্টার//সময়নিউজবিডি 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে জুম্মা নামাজের পর মসজিদের ভিতরে তোবারক বিতরণকে কেন্দ্র করে দুই চাচাতো ভাইয়ের মধ্যে তর্কবিতর্কের জেরধরে মারধরের ঘটনায় হেবজু মিয়া (৫১) এক ব্যক্তি নিহত হয়। 
শুক্রবার (০৩ জুলাই) জুম্মা নামাজের পর নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের আহম্মদপুরে এ ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত হেবজু মিয়া ঐ গ্রামের মনু মিয়ার ছেলে। 
পুলিশ স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার জুম্মা নামাজের পর নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের আহাম্মপুর গ্রামের সরকার বাড়ি জামে মসজিদে মুসল্লীদের মধ্যে তোবারক বিকরণ করছিলেন একই গ্রামের মামুন সরকার নামে এক ব্যক্তি। এসময় তোবারক নিতে আসা মুসল্লীদের ভীড় লক্ষ্য করা যায়। মুসল্লীদের ভীড় দেখে মামুন সরকারের চাচাতো ভাই হেবজু মিয়া তাকে দ্রুত তোবারকগুলো বিতরণ করতে বলেন। এ নিয়ে হেবজু মিয়া ও মামুন সরকারের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। তর্কবিতর্ক শেষে তারা দুজনেই বাড়িতে চলে যায়। বাড়িতে যাওয়ার পর পূণরায় দু’জনের মধ্যে বাকবিতন্ড শুরু হয়। এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এতে হেবজু মিয়া অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। 
এ বিষয়ে নবীনগর থানা পুলিশের পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহের খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে এসেছি। তবে নিহতের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।                               ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।      

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com