ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে আধুনিক ও ডিজিটাল জেলায় রূপান্তরের লক্ষ্যে সরকারীভাবে কিছু প্রতিষ্ঠান স্থাপন , বন্ধ হওয়া প্রতিষ্ঠান চালু ও ঐতিহ্যবাহী কিছু স্থাপনার নাম পরিবর্তন করার দাবী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রগতিশীল জোট।
সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা খাঁন এর নিকট এ স্মারকলিপি প্রদান করেন জেলা প্রগতীশীল জোট নেতৃবৃন্দ।
স্মারকলিপিতে করা দাবী গুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপন, জেলা শহরের মেড্ডায় অবস্থিত কোকিল টেক্সটাইল মিলটি পুনরায় চালু, ঘোরাপট্টি পুলটির নাম পুনরায় ঘোরাপট্টিপুল নামকরণ, হেফাজতের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনটি পুনঃসংস্কার করে পূর্বের ন্যায় ট্রেনের যাত্রা বিরতি স্বাভাবিক করাসহ আরো অনান্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা।
স্মারকলিপি গ্রহন করে জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা খাঁন উপস্থিত নেতৃবৃন্দকে দাবীগুলোর সাথে একাত্মতা পোষণ করে দাবীগুলো বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রগতিশীল জোটের আহবায়ক ও জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের জেলা সাধারণ সম্পাদক কমরেড নজরুল ইসলাম, প্রগতিশীল জোটের যুগ্ন-আহবায়ক ও জেলা সাম্যবাদী দলের সভাপতি সাহানুর ইসলাম, প্রগতিশীল জোটের যুগ্ন-আহবায়ক ও ন্যাপের জেলা সভাপতি এডঃ কে এম শফিকুর রহমান, প্রগতিশীল জোটের যুগ্ন-আহবায়ক ও জেলা ঐক্য ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম নাঈম, প্রগতিশীল জোটের যুগ্ন-আহবায়ক ও জেলা বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক জিয়া কারদার নিয়ন, প্রগতিশীল জোটের সদস্য সচিব ও জেলা বাসদের আহবায়ক প্রবীর চৌধূরী রিপন, জাসদ (জেএসডি’র) জেলা সাধারন সম্পাদক এডঃ তৈমুর রেজা মোঃ শাহজাদ, প্রগতিশীল জোটের সদস্য ও জেলা বাসদের সদস্য সচিব সোহেল সরকার, প্রগতিশীল জোটের সদস্য ও জেলা খেলাঘর সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, প্রগতিশীল জোটের সদস্য প্রফেসর মোশাররফ হোসেন, প্রগতিশীল জোটের সদস্য ও ঐক্য ন্যাপের সহসভাপতি কানুলাল মজুমদার, প্রগতিশীল জোটের সদস্য সামসুল আলম ও শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)।
Leave a Reply