সংবাদ শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৭ টাকার ওষুধের দাম ৩৫০ টাকা চাওয়ায় জান্নাত ফার্মেসিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা সরাইলে কৃষকের মাঝে বীজ, সার এবং নারিকেল চারা বিনামূল্যে বিতরণ বাবার মরদেহ গ্রহণে ছেলের অস্বীকৃতি।। দাফন করলো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর নবীনগরে পুকুর থেকে অজ্ঞাত শিশুর মরদেহ উদ্ধার কমলগঞ্জে ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ নানা কর্মসূচিতে কমলগঞ্জে গুড নেইবারস এর পরিচ্ছন্নতা অভিযান ঢাকাস্থ চম্পকনগর ইউনিয়ন সমিতি গঠনের লক্ষ্যে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের দুই ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিটিজেএ সভাপতিরসহ পরপর তিন টিভি সাংবাদিকের মোটরসাইকেল চুরি কমলগঞ্জে স্কাউটের ব কাব কার্নিভাল ২০২৫
২২ জুন কক্সবাজারে ভিটামিনের আওতায় আসছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭২ শিশু

২২ জুন কক্সবাজারে ভিটামিনের আওতায় আসছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭২ শিশু

সাকিব, সদর উপজেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

আগামী ২২ জুন কক্সবাজার অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রথম রাউন্ড।এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।কক্সবাজার পৌরসভা ছাড়াও জেলার ৮ টি উপজেলার ২১৬ টি ওয়ার্ডে টিকা কর্মসূচি চলবে।এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকালে জেলা ইপিআই সেন্টারের কনফারেন্স হলে সাংবাদিক অবহিতকরণ সভা আয়োজন করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।এতে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর।জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম সবুজের সঞ্চালনায় এতে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য সিভিল সার্জন জানান, তাদের হিসেব অনুযায়ী জেলায় ৬-১১ মাস বয়সী ৫৫ হাজার ৮৪ জন শিশু রয়েছে। এদের ‘নীল রঙ’ এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৫৮৮ জন শিশুকে ‘লাল রঙ’ এর ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।কক্সবাজার জেলায় স্থায়ী ৯টি, অস্থায়ী ১৮৪০টি, ভ্রাম্যমান ২৭টি ও অতিরিক্ত ৭৫ টি টিকাদানকেন্দ্র রয়েছে।সব মিলিয়ে ১৯৫১টি কেন্দ্রে ২০৬ জন স্বাস্থ্য সহকারী কাজ করবে।এছাড়াও ২১১ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ৫৪০৭ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ২১৬ জন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োজিত রয়েছে।ডাঃ মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর জানান, গতবার প্রায় ৯৮ শতাংশ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এবার শতভাগ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুলের আওতায় আনা হবে।তিনি জানান, অন্ধত্বের হার কমানো ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে প্রতি বছর জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচি গ্রহণ করে।ভিটামিন ‘এ’ শিশুর রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায় এবং শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।ভিটামিন এ ঘাটতি পূরণ করার মাধ্যমে শিশু মৃত্যুর হার ২৩ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব।৪ মাস আগে যারা ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়েছে এবং মারাত্মক অসুস্থ এমন কোন শিশুকে ক্যাপসুল দেওয়া হবে না।মারাত্মক অসুস্থ ছাড়া ৫ থেকে ৫৯ মাস বয়সী যে কোনো শিশু ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খেতে পারবে।খালি পেটে নয়, শিশুদের ভরপেটে ক্যাপসুল খাওয়ানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।সাংবাদিক অবহিতকরণ সভায়  সিভিল সার্জন অফিসের স্বাস্থ্য সমন্বয়ক ডাক্তার এসএম জামশেদুল হক উপস্থিত ছিলেন।সভায় মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা হয়।

ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com