সংবাদ শিরোনাম
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মডেল থানার ওসির আইডি হ্যাক করে পোষ্ট,থানায় জিডি ঢাকা-চট্রগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর স্টেশনের কাছে তিতাস কমিউটার ট্রেন লাইনচ্যুত সরাইলে তুচ্ছ ঘটনায় দুপক্ষের সংঘর্ষ।। আহত-৩০ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল এলাকায় বানরর কামড়ে শিক্ষার্থীসহ ১০ জন আহত অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষককে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে রাজকীয় বিদায় জানালো শিক্ষক শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী বিজয়নগরে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে রক্তাক্ত হলেন পুলিশের এএসআই শেখ সাদি সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটি গঠন।। মনসুর সভাপতি ও নাজমুল সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত প্রধান বিচারপতির সাথে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান’র বৈঠক ভিপি নুরুল হক নুর এর উপর হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে গণ-অধিকার পরিষদ উত্তরায় জিএম কাদেরের বাসার নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ ওষুধ কোম্পানী সিলগালা।। দুই লাখ টাকা জরিমানা

ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ ওষুধ কোম্পানী সিলগালা।। দুই লাখ টাকা জরিমানা

স্টাফ রিপোর্টার//সময়নিউজবিডি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “লরেল ভিস্তা” নামে একটি অনুমোদনহীন ওষুধ কোম্পানীকে সিলগালা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। গতকাল বুধবার বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পঙ্কজ বড়ুয়া উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিসীমা গ্রামের ওই কোম্পানীতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।পরে ভ্রাম্যমান আদালত ওই কোম্পানীর মালিক কামরুল হাসান চকদারকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন এবং ওষুধ বানানোর বেশ কিছু সরঞ্জামাদি জব্দ করেন। 
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা গেছে, জেলার নাসিরনগর উপজেলার কামরুল হাসান চকদার নামে এক ব্যক্তি কালিসীমা গ্রামের একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে “লরেল ভিস্তা” নামে গবাদী পশুর একটি ওষুধ কোম্পানী গড়ে তুলেন। সেখানে তৈরি হতো অনুমোদনহীন ৪৯ ধরণের ওষুধ। ওই ওষুধ কোম্পানীতে নেই কোন কেমিস্ট। ওষুধ কোম্পানির একসময়কার বিক্রয় প্রতিনিধিই বানাতেন এসব ওষুধ। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, লোক চক্ষুর আড়ালে ওই বাড়িতে গবাদি পশুর ওষুধ বানাতেন কামরুল হাসান চকদার। এতে বাজার থেকে পাওয়া চাহিদা অনুযায়ি ৪৯ ধরণের ওষুধ বানানো হতো। ‘লরেল ভিস্তা’ নামে কোম্পানির নাম দিয়ে ওষুধ বাজারজাত করা হতো। অথচ এর কোনো অনুমোদন নেই। তিনি আরো জানান, অভিযানের সময় ওই কোম্পানিতে কোনো কেমিস্ট পাওয়া যায়নি, মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই, ওষুধের মোড়কের গায়ে মিথ্যা তথ্য দেয়া হয়েছে, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের প্যাকেট পরিবর্তন করে নতুন প্যাকেটে ওষুধ ভর্তি করে বিক্রি করা হতো। কামরুল হাসান চকদার আগে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।

ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।

সংবাদটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Somoynewsbd24.Com